কিংবদন্তী ভেসে বেড়ায় এখানকার বায়ুমণ্ডলে : এই শ্মশানে চিতার আগুন কখনও নেভে না। এই ঘাট মণিকর্ণিকার। এই জনপদ বহু প্রাচীন বললে আদতে কিছুই বলা হয় না; বস্তুত, এখানে মানুষের সভ্যতার ইতিহাস, প্রথমাবধি, বিচ্ছেদবিহীন। সতীর মৃতদেহের একান্ন খণ্ডের শেষে, বেঁচে-থাকা অবশিষ্টাংশ, এখানেই দাহ করেছিল মহাদেব; তাই এই শ্মশানের আগুন জ্বলে চলে অনির্বাণ — ‘মণিকর্ণিকা’ সেই শ্মশান পেরিয়ে আর-এক মহাশ্মশানের আখ্যান, সমূহ ভারতবর্ষের কিসসা।
Anirban Basu
জন্ম ১৯৫৯, কলকাতা। জামশেদপুরের ইংলিশ মিডিয়াম লয়োলা স্কুলে পড়াশোনার সঙ্গে মায়ের হাতে ধরে বাংলা শেখা। ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক। সফটওয়্যার প্রফেশনাল। আনন্দমেলা, সন্দেশ, উনিশ কুড়ি সহ বিভিন্ন পত্রিকায় লেখা প্রকাশের সাথে ইংরিজিতেও লেখা প্রকাশিত। বাংলায় লেখা দুটি নাতক মঞ্চস্থ। বাংলায় ও ইংরিজিতে বিভিন্ন ধরনের গল্পের বই প্রকাশিত। স্টিল ছবি তোলা রাষ্ট্রীয় স্তরে প্রদর্শিত। প্রকৃত চলচ্চিত্রপ্রেমী।
Anirban Basu
জন্ম ১৯৫৯, কলকাতা। জামশেদপুরের ইংলিশ মিডিয়াম লয়োলা স্কুলে পড়াশোনার সঙ্গে মায়ের হাতে ধরে বাংলা শেখা। ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক। সফটওয়্যার প্রফেশনাল। আনন্দমেলা, সন্দেশ, উনিশ কুড়ি সহ বিভিন্ন পত্রিকায় লেখা প্রকাশের সাথে ইংরিজিতেও লেখা প্রকাশিত। বাংলায় লেখা দুটি নাতক মঞ্চস্থ। বাংলায় ও ইংরিজিতে বিভিন্ন ধরনের গল্পের বই প্রকাশিত। স্টিল ছবি তোলা রাষ্ট্রীয় স্তরে প্রদর্শিত। প্রকৃত চলচ্চিত্রপ্রেমী।