Hardcover, Jayanta Ghoshal, Essay on Modern Indian Politics
আবার ফিরে এল ভূতনাথ। রিপোর্টার ভূতনাথ। নন রেসিডেন্ট বাঙালি। শাহি দিল্লিতে কেটে গেল তাঁর চল্লিশ বছর। আসলে দিল্লি শহরের মধ্যে আছে আর এক দিল্লি। নর্থব্লক-সাউথব্লক, পুরনো আর নতুন পার্লামেন্ট। কত প্রধানমন্ত্রীর মিছিল। ভূতনাথ এই ক্ষমতার অলিন্দে অলিন্দে বিচরণ করেছে। রাজনেতা-দুঁদে আমলা আর জানা-অজানা নানা রহস্যঘন চরিত্রের সঙ্গে ছিল ভূতনাথের ওঠাবসা। তান্ত্রিক জ্যোতিষী প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ন্ত্রণ করছেন আবার এই ভূতনাথের কানে কানে এসে কোনও রাসপুতিন বলে যায় সাংসদদের গোপন কামনা-বাসনার ইতিবৃত্ত। সেদিন ভূতনাথ ভাবত বোধহয় সেও এক কেউকেটা ভিভিআইপি। ঘটন-অঘটনপটীয়সী দিল্লির ক্ষমতাচক্রে সেও এক বড় ব্যাপার! আজ এত বছর পর যখন চুল সাদা হয়ে গেল, সে বুঝতে পারছে আসলে সে কোনও কেউকেটা নয়। আসলে সে হল এই শাহি দিল্লির নীরব দর্শক। এই ব্যবস্থার মধ্যে থেকেও সে বিচ্ছিন্ন এক ব্যক্তি। আউটসাইডার। শাহি দিল্লির সেই রূপ-রস রঙ্গ-কৌতুকের ইতিবৃত্তই ভূতনাথের দিল্লি দর্শন। যা বলিব সত্য বলিব এ হল ভূতনাথের আজকের অঙ্গীকার।
Jayanta Ghoshal
সাংবাদিকতার পসরা চল্লিশ বছরের। দিল্লি পাড়ি ’৮৭ সালে। দেশ-বিদেশে দেখেছেন রাজনীতির জোয়ার ভাটা।
প্রথমে ‘বর্তমান’, তারপর ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র দিল্লি সম্পাদক ছিলেন বেশ কয়েকদশক। শাসক ও বিরোধী নানাস্তরের নেতাদের দেখেছেন কাছ থেকে, কি দিল্লি কি বঙ্গে।
জন্ম ১৯৬২-তে, যখন চিন আক্রমণ করল ভারতকে। হাওড়ার এক নির্জন সরু গলিতে শৈশব। স্কুল নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। তারপর গলি থেকে রাজপথে ছুটে চলা। এবার সমে এসে থামতে চাইছেন লেখক। তবু নীরব হতে পারছেন না তাই সাংবাদিকতার খণ্ডপরিচয়ের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে হৃদয়ের কথা বলতে ব্যাকুল।
বাস কোথা হে পথিক? লেখক বলেন, উভচর। কলকাতা-দিল্লি।
Jayanta Ghoshal
Language: Bengali
Binding: Hardcover
ISBN: 9789354259593
Pages: 296
Genre: Modern History & Politics, Essays
Publishers: Ananda Publishers
সাংবাদিকতার পসরা চল্লিশ বছরের। দিল্লি পাড়ি ’৮৭ সালে। দেশ-বিদেশে দেখেছেন রাজনীতির জোয়ার ভাটা।
প্রথমে ‘বর্তমান’, তারপর ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র দিল্লি সম্পাদক ছিলেন বেশ কয়েকদশক। শাসক ও বিরোধী নানাস্তরের নেতাদের দেখেছেন কাছ থেকে, কি দিল্লি কি বঙ্গে।
জন্ম ১৯৬২-তে, যখন চিন আক্রমণ করল ভারতকে। হাওড়ার এক নির্জন সরু গলিতে শৈশব। স্কুল নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। তারপর গলি থেকে রাজপথে ছুটে চলা। এবার সমে এসে থামতে চাইছেন লেখক। তবু নীরব হতে পারছেন না তাই সাংবাদিকতার খণ্ডপরিচয়ের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে হৃদয়ের কথা বলতে ব্যাকুল।
বাস কোথা হে পথিক? লেখক বলেন, উভচর। কলকাতা-দিল্লি।