Hardcover, Prabhat Dey Sarkar, Historical Fiction, Thriller & Mystery, Novel
‘নিশি’ এমন এক থ্রিলার, যাকে শুধুমাত্র ‘থ্রিলার’ না বলে ‘পিরিয়ড থ্রিলার’ বলাই বোধ হয় যথাযথ হবে; কারণ এই থ্রিলারের সময়ের বিস্তৃতি ১৮৫৫ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ের এই কাহিনির নায়ক রজনীকান্তের ঠাকুরদা নিশিকান্ত রায় ভাগ্যের ফেরে মানুষ হন ঠগিদের সান্নিধ্যে। আয়ত্ত করেন নানান গুপ্তবিদ্যা আর সেই বিদ্যার ভাণ্ডার তিনি দিয়ে যান রজনীকে।
এদিকে রজনী এক কলেজে পড়া শিক্ষিত যুবক যে নিজের দেশকে ভালোবাসে আর শক্তসমর্থ ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলার জন্যে গ্রামের ছোটো ছোটো ছেলেদের তাইকোন্ডোর তালিম দেয়। কিন্তু সেই টালমাটাল সময়ে তারই এক ছাত্র জড়িয়ে পড়ে এক আন্তর্জাতিক পাচারচক্রের সঙ্গে যাদের শিকড় সুদূর বার্মায়।
রজনী কি পারবে তার সন্তানসম সেই ছাত্রকে দুষ্টচক্রের হাত থেকে বাঁচাতে? পারবে কি তার অধীত বিদ্যার সাহায্যে ওই পাচারচক্রের একাংশকে ধ্বংস করে দিতে? তাহলে লোকে কেন বলে ‘নিশি’ একজন ‘সিরিয়াল কিলার’?
সিনেমাটিক এই থ্রিলারে তাই একইসঙ্গে ধরা পড়েছে রহস্যের প্রহেলিকা, রোমাঞ্চের শিহরণ, ঐতিহাসিক নানান চরিত্রের কার্যকলাপ আর সাহিত্যরস।
Prabhat Dey Sarkar
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।
Prabhat-Dey-Sarkar
Author : Prabhat Dey Sarkar
Publisher : Book Farm
Language : Bengali
Binding : hardcover
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।