Hardcover, Prabhat Dey Sarkar, Historical Novel
বৈশালী নগরীর অনিন্দ্যসুন্দরী সর্বকলায় নিপুণা এক নারী ‘আম্রপালী’— রাজরোষে যার কিশোরীবেলার প্রেম হয়েছিল নিহত আর মহাজনপদের ধনবানদের কামনা মেটাতে যাকে হতে হয়েছিল ‘নগরবধূ’।
তবুও তাকে ভালোবেসেছিলেন মগধের রাজা বিম্বিসার। তাঁর দিনের পর দিন গোপন অভিসারের ফলে আম্রপালীর গর্ভে এসেছিল রাজার সন্তান। কিন্তু তবুও কেন বিম্বিসার আক্রমণ করলেন বৈশালী নগরীকে? অন্যদিকে সংঘের শীর্ষস্থানের অধিকার নিয়ে বুদ্ধের সঙ্গে তিক্ততা বেড়েই চলেছে দেবদত্তের। তাই অজাতশত্রুকে দিয়ে বিম্বিসারকে কারারুদ্ধ করিয়ে দেবদত্ত চান বুদ্ধকে হত্যা করতে। কিন্তু অজাতশত্রুর সঙ্গে হাত মিলিয়ে তাঁর বুদ্ধহত্যার পরিকল্পনা বার বার ব্যর্থ হয় কীভাবে?
আবার বিম্বিসারের মৃত্যুর পর অজাতশত্রু কেনই-বা আক্রমণ করেন বৈশালীকে? আর আপন প্রাসাদে অন্তরীণ থেকেও আম্রপালী কীভাবেই বা প্রতিশোধ নিয়েছিল নিজের মাতৃভূমির সেই লাঞ্ছনার?
অবশেষে চির-বঞ্চিতা আম্রপালী পেল কি তার আকাঙ্খিত স্বর্গসুখ?
এই সব প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে পাওয়া যাবে ঘাত-প্রতিঘাত, প্রেম-প্রতিহিংসার নানা ঘটনার বুননে মোড়া এই উপন্যাসে।
Prabhat Dey Sarkar
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।
Prabhat-Dey-Sarkar
Language: Bengali
Binding: Paperback
ISBN: 978-93-92722-53-0
Pages: 112
Dimension: 21 × 18 × 2 cm
Genre: Historical Fiction, Novel, Literature, History
Publishers: Book Farm
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।