Hardcover, Prabhat Dey Sarkar, Thriller Novel
ঐক্য বাসু একজন ম্যাজিক ক্রিয়েটর। নানান রকম ম্যাজিক তৈরির সাথে সাথে তার শখ নানান রকম ধাঁধা, পাজল বা কোড সল্ভ করা। ঐক্য মনে করে ম্যাজিক তৈরি করতে যেরকম মেধা ও পড়াশোনা দরকার সেই সবই আছে এইসব মাইন্ড-গেমে। কিন্তু তার প্রাক্তন প্রেমিকা স্বাতী মনে করে, যে ম্যাজিকের রহস্য তৈরি করতে পারে সে রহস্য উন্মোচনও করতে পারে।
একদিন স্বাতীর সূত্র ধরে তার অফিসের বস দেওঘরের প্রভাকর সান্যাল ঐক্যর কাছে আসেন তাঁর অন্ধ বড়োদাদার কাছে আসা বিশেষ কোডে লেখা তিনটে হুমকি দেওয়া তাসের রাজা নিয়ে। ঐক্য প্রথমে তাতে আমল না দিলেও পরে দেওঘরের সান্যাল বাড়িতে গিয়ে ডায়েরিতে লেখা একটা ধাঁধায় গুপ্তধনের অস্তিত্ব সম্বন্ধে নিশ্চিত হয়।
কিন্তু কে দিয়েছিল সেই হুমকি দেওয়া তাসের রাজা? বিশেষ কোডের অর্থই বা কী? ধাঁধায় লেখা গুপ্তধনই বা আসলে কী?
এই সব কিছুর উত্তর লুকিয়ে আছে রহস্য রোমাঞ্চে মোড়া এই বইয়ের প্রতিটি পাতায় পাতায়।
Prabhat Dey Sarkar
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।
Prabhat-Dey-Sarkar
Language: Bengali
Binding: Hardcover
Pages: 152
Genre: Action & Adventure , Thriller & Mystery , Novel
Publishers: Book Farm
জন্ম ১৯৫৭ সালের ২৮ মে। জীবনের প্রথম ৩৫ টা বছর কেটেছে খিদিরপুরে। ‘খিদিরপুর একাডেমী’-তে পড়ার সময় থেকেই স্কুলের বার্ষিক পত্রিকার ছাত্র সম্পাদক। সেইসময়েই ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেয়েছেন শিক্ষক সাহিত্যিক অমলেন্দু চক্রবর্তী মহাশয়ের। ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগে হায়ার সেকেন্ডারি পড়ার পরে বাংলা ভাষা আর সাহিত্যের টানে বাংলা অনার্স নিয়ে স্নাতক হন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকেই সাহিত্যকর্ম শুরু। সেইসঙ্গে চালিয়ে গেছেন শখের ফোটোগ্রাফি আর একাঙ্ক নাটকে অভিনয়। আশির দশকে ভবানীপুর পাঠাগার আয়োজিত ‘সারা বাংলা একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা’য় অংশগ্রহণ করে পেয়েছেন ‘শ্রেষ্ঠ চরিত্রাভিনেতা’র পুরস্কার। ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে পুত্র িশল্পী সপ্তদীপের সাথে মিলে চালাতে শুরু করেন ফেসবুক পেজ Akashbari (আকাশবাড়ি)। ফলে সৃষ্টি হতে থাকে নতুন নতুন অণুগল্প, ননসেন্স ভার্স, কমিক্স ইত্যাদি নানান ধরণের লেখা। তাঁর উল্লেখযোগ্য মৌলিক উপন্যাসগুলি হল, 'নিশি', 'দেবগৃহের ত্রিকালজ্ঞ'।