Hardcover, Sanjib Chattopadhyay
জীবন কী? জীবন কি 'মাপা হাসি চাপা কান্না' নয়? এই অন্তর্দৃষ্টি আছে যাঁর, তিনি বাংলা সাহিত্যের এক বরণীয় কথাশিল্পী সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়। তাঁর অননুকরণীয় কলমে শরতের শিউলির মতো ছড়িয়ে থাকে হাসি, কখনও তার আড়ালে চাপা কান্নাও। ছোটো-ছোটো গল্প, সবই জীবন থেকে তুলে নেওয়া ঘটনা। আর সেগুলি নিয়ে পাতার পর পাতা যখন অনন্য কলমে সাজিয়ে দেওয়া হয় পাঠকের দরবারে, পাঠক কখনও হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েন, কখনও বা বিষণ্ণতায় উদাস হয়ে ভাবেন আপনমনে। পরশুরামের সার্থক উত্তরসূরির কলমে এক অনবদ্য কথামালা 'মাপা হাসি চাপা কান্না'। পাঠকমহলে তোলপাড় জাগানো ৯ খণ্ডে পৃথকভাবে প্রকাশিত 'মাপা হাসি চাপা কান্না'-র অখণ্ড সংস্করণ যথাযথ মর্যাদায় তুলে দেওয়া হল।
Sanjib Chattopadhyay
১৯৩৬ সালে কলকাতার উপকণ্ঠে জন্ম। বিজ্ঞানের স্নাতক। বিজ্ঞান থেকে পরে কলাবিষয়ে সরে আসেন। শিক্ষকতা করেছেন। রাসায়নিক হিসাবে কিছুকাল কর্মরত ছিলেন একটি বড় রাসায়নিক সংস্থায়। পরবর্তীকালে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে র উন্নয়নকল্পে যুক্ত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিল্পোন্নয়ন বিভাগে। রামকৃষ্ণ মিশনের মুখপত্র ‘উদ্বোধনে’ স্বামী শ্ৰদ্ধানন্দের আশ্রয়ে সম্পাদনার হাতেখড়ি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারে শিল্প বিভাগে থাকাকালীন শিল্প-সাংবাদিকতার শুরু। শিল্প-মুখপত্রের সম্পাদনা। বেতার ও দূরদর্শনের মাধ্যমে শিল্পপ্রচার। ক্রমে আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হবার সৌভাগ্য। প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পঞ্চাশ অধিক। সাহিত্যের প্রায় সর্ব বিভাগেই বিচরণ। ১৯৮১ সালে পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার।
Sanjib- Chattopadhyay
Binding |
Hard Cover with Jacket |
---|---|
ISBN |
9788183740777 |
No. of pages |
959 |
১৯৩৬ সালে কলকাতার উপকণ্ঠে জন্ম। বিজ্ঞানের স্নাতক। বিজ্ঞান থেকে পরে কলাবিষয়ে সরে আসেন। শিক্ষকতা করেছেন। রাসায়নিক হিসাবে কিছুকাল কর্মরত ছিলেন একটি বড় রাসায়নিক সংস্থায়। পরবর্তীকালে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে র উন্নয়নকল্পে যুক্ত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিল্পোন্নয়ন বিভাগে। রামকৃষ্ণ মিশনের মুখপত্র ‘উদ্বোধনে’ স্বামী শ্ৰদ্ধানন্দের আশ্রয়ে সম্পাদনার হাতেখড়ি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারে শিল্প বিভাগে থাকাকালীন শিল্প-সাংবাদিকতার শুরু। শিল্প-মুখপত্রের সম্পাদনা। বেতার ও দূরদর্শনের মাধ্যমে শিল্পপ্রচার। ক্রমে আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হবার সৌভাগ্য। প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পঞ্চাশ অধিক। সাহিত্যের প্রায় সর্ব বিভাগেই বিচরণ। ১৯৮১ সালে পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার।