Sharadindu Bandyopadhyay
জন্ম : ১৭ চৈত্র, ১৩০৫ বঙ্গাব্দ (৩০ মার্চ,১৮৯৯) উত্তরপ্রদেশের জৌনপুর শহরে, মাতুলালয়ে। পিতা : তারাভূষণ। মাতা : বিজলীপ্রভা। আদি নিবাস উত্তর কলকাতার বরানগর কুঠিঘাট অঞ্চলে। পড়াশোনা মুঙ্গেরে ও কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে। বি-এ পাশ করে ল কলেজে ভর্তি হন। শেষ পর্যন্ত পাটনা থেকে আইন পাশ করেন ছাত্রাবস্থাতেই বিবাহ। স্ত্রী : পারুল। সাহিত্যরচনার শুরু কবিতা দিয়ে। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘যৌবনস্মৃতি’ (১৩২৫ বঙ্গাব্দ)। এরপর দুটি-একটি গল্প। সাহিত্যকে জীবিকা করে তোলা ১৯২৯ সাল থেকে। ১৯৩৮ সাল থেকে বোম্বাইয়ে। চলচ্চিত্রে চিত্রনাট্য লেখার কাজে। প্রথমে বোম্বে টকিজ, পরে অন্যত্র ও ফ্রিল্যান্স। সিনেমার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে ১৯৫২ সাল থেকে পুণাতেই স্থায়ীভাবে বসবাস। মৃত্যু : ১৯৭০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর জ্যোতিষচর্চায় আগ্রহ ছিল গভীর।
ছদ্মনাম : চন্দ্রহাস।
পুরস্কার : রবীন্দ্র পুরস্কার, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শরৎস্মৃতি পুরস্কার, মতিলাল পুরস্কার ও অন্যান্য।
Sharadindu-Bandyopadhyay
জন্ম : ১৭ চৈত্র, ১৩০৫ বঙ্গাব্দ (৩০ মার্চ,১৮৯৯) উত্তরপ্রদেশের জৌনপুর শহরে, মাতুলালয়ে। পিতা : তারাভূষণ। মাতা : বিজলীপ্রভা। আদি নিবাস উত্তর কলকাতার বরানগর কুঠিঘাট অঞ্চলে। পড়াশোনা মুঙ্গেরে ও কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে। বি-এ পাশ করে ল কলেজে ভর্তি হন। শেষ পর্যন্ত পাটনা থেকে আইন পাশ করেন ছাত্রাবস্থাতেই বিবাহ। স্ত্রী : পারুল। সাহিত্যরচনার শুরু কবিতা দিয়ে। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘যৌবনস্মৃতি’ (১৩২৫ বঙ্গাব্দ)। এরপর দুটি-একটি গল্প। সাহিত্যকে জীবিকা করে তোলা ১৯২৯ সাল থেকে। ১৯৩৮ সাল থেকে বোম্বাইয়ে। চলচ্চিত্রে চিত্রনাট্য লেখার কাজে। প্রথমে বোম্বে টকিজ, পরে অন্যত্র ও ফ্রিল্যান্স। সিনেমার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে ১৯৫২ সাল থেকে পুণাতেই স্থায়ীভাবে বসবাস। মৃত্যু : ১৯৭০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর জ্যোতিষচর্চায় আগ্রহ ছিল গভীর।
ছদ্মনাম : চন্দ্রহাস।
পুরস্কার : রবীন্দ্র পুরস্কার, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শরৎস্মৃতি পুরস্কার, মতিলাল পুরস্কার ও অন্যান্য।