Novel
ভাড়াবাড়ির আলোর এক ধরনের মালিন্য আছে। সে যেন পুরোপুরি জ্বলে উঠতে চায় না। যেন আত্মবিশ্বাসের অভাব আছে তার গায়ে, যেন আছে জোর গলায় কথা বলার সাহসের খামতি। মানুষের জীবনেও কি তাই নেই? এই আলোছায়া, লুকোচুরি যেন জন্ম-মৃত্যুর ব্যালান্স শিট।
সময় বয়ে যাচ্ছে অনন্ত জলরাশির বুকে! পুষ্করের জীবনস্রোত বইছে কোন ধারায়? দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে জানিয়ে দিচ্ছে এ দেখাই শেষ দেখা।
ভালোবাসার এই এলোমেলোমির মাঝেও সর্বহারা এক দম্পতি আঁকড়ে রেখেছে সংসার। এক কবি শিখে নিচ্ছে আজীবনের কবিতারচনা। একদল তরুণ-তরুণী জীবনের অন্যতম পর্যায়ে এসে চিনে নিচ্ছে নিজেদের। জল থইথই কলেজ স্ট্রিট মুখ বাড়িয়ে আছে নতুন মুদ্রণ পাবার আশায়। তারা কি পারবে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়ে সে কান্না লুকোতে?
শ্রীজাতর কলমে এক জাদুবাস্তব প্রেম, বন্ধুত্বের উপন্যাস। একবার শুরু করলে শেষ না করে উপায় নেই।
Srijato
শ্রীজাত’র জন্ম ২১ ডিসেম্বর ১৯৭৫, কলকাতায়। বাবা, প্রয়াত তপন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন সাংবাদিক। মা, শ্রীলা বন্দ্যো পাধ্যায় উচ্চাঙ্গ সংগীতশিল্পী। দাদামশায় সংগীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তী।
প্রথম কাব্য পুস্তিকা ‘শেষ চিঠি ’, ১৯৯৯ সালে। তখনই পদবি বর্জন। ২০০৪-এ ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পান আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-এ ‘কর্কটক্রান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান ও ২০২০-তে পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি’র সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সম্মাননা সম্প্রতি লিখছেন উপন্যাসও। গান এবং চিত্রনাট্য ও লিখছেন নিরন্তর। বাংলা কবিতার প্রতিনিধি হয়ে গিয়েছেন দেশ-বিদেশের বহু ক্ষেত্রে। ২০০৬-এ আমেরিকার আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক শিবিরে, ২০০৮-এ এডিনবরা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলায়, ২০১৭-এ ওয়েলস-এর ‘হে ফেস্টিভ্যাল’-এ।
বিয়ে ২০০৪ সালে, দূর্বা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে, অধ্যাপনার পর যিনি বর্তমানে শিশু-সুরক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত।
নেশা কালো কফি, গানবাজনা শোনা, পৃথিবীর নানা শহর ও জাদুঘর দেখে বেড়ানো। স্বপ্ন দেখেন সিনেমা তৈরির। ভালবাসেন ভাবতে ও আলসেমি করতে ।
Srijato
শ্রীজাত’র জন্ম ২১ ডিসেম্বর ১৯৭৫, কলকাতায়। বাবা, প্রয়াত তপন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন সাংবাদিক। মা, শ্রীলা বন্দ্যো পাধ্যায় উচ্চাঙ্গ সংগীতশিল্পী। দাদামশায় সংগীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তী।
প্রথম কাব্য পুস্তিকা ‘শেষ চিঠি ’, ১৯৯৯ সালে। তখনই পদবি বর্জন। ২০০৪-এ ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পান আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-এ ‘কর্কটক্রান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান ও ২০২০-তে পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমি’র সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সম্মাননা সম্প্রতি লিখছেন উপন্যাসও। গান এবং চিত্রনাট্য ও লিখছেন নিরন্তর। বাংলা কবিতার প্রতিনিধি হয়ে গিয়েছেন দেশ-বিদেশের বহু ক্ষেত্রে। ২০০৬-এ আমেরিকার আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক শিবিরে, ২০০৮-এ এডিনবরা আন্তর্জাতিক পুস্তকমেলায়, ২০১৭-এ ওয়েলস-এর ‘হে ফেস্টিভ্যাল’-এ।
বিয়ে ২০০৪ সালে, দূর্বা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে, অধ্যাপনার পর যিনি বর্তমানে শিশু-সুরক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত।
নেশা কালো কফি, গানবাজনা শোনা, পৃথিবীর নানা শহর ও জাদুঘর দেখে বেড়ানো। স্বপ্ন দেখেন সিনেমা তৈরির। ভালবাসেন ভাবতে ও আলসেমি করতে ।