Hardcover, Edited & Compiled by Chandranath Chattopadhyay & Mousumi Chattopadhyay
প্রতিনিয়ত বাঙালির মননে তিনি অমর হয়ে রয়েছেন। তাঁর প্রয়াণের পর তিন দশক অতিক্রান্ত। তবু আজও তিনি মহীরুহের মতো দাঁড়িয়ে আছেন আমাদের মাঝখানে । শুধু চলচ্চিত্রে নয়, সাহিত্য, সংগীত, শিল্প সবেতেই তিনি দিগন্ত বিস্তৃত করে রেখেছেন। তাঁকে নিয়ে বিস্তর চর্চা প্রতিনিয়ত চলছে। তারই মাঝে তাঁর জন্মশতবর্ষে তাঁকে স্মরণ করা একটু অন্যভাবে।
এই বই সত্যজিৎ রায়ের প্রতি দুপার বাংলার লেখক ও ব্যঙ্গচিত্রীদের যৌথ শ্রদ্ধার্ঘ্য। একশো কবির লেখা ও ব্যঙ্গচিত্রীর রেখায় সেজে উঠেছে এই বই । এ যেন নতুন করে এক সত্যজিৎ-আবিষ্কার।
Satyajit Ray
বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্রস্রষ্টা সত্যজিৎ রায়-এর জন্ম উত্তর কলকাতার গড়পার রোডে ২ মে ১৯২১ সালে। সুকুমার রায় ও সুপ্রভা রায়ের একমাত্র সন্তান। স্কুলের শিক্ষা বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে সাম্মানিক স্নাতক (১৯৪০)। ওই বছরই শান্তিনিকেতন কলাভবনে ভর্তি হন। কিন্তু ’৪২-এ শিক্ষা অসমাপ্ত রেখে ফিরে আসেন। চাকুরিজীবনের শুরু (১৯৪৩) বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমার-এ। বিবাহ ১৯৪৯-এ। এই সময়ের মধ্যেই বিভিন্ন বইয়ের প্রচ্ছদ ও চিত্রাঙ্কনের জন্য পুরস্কার লাভ করেছেন। রচনা করেছেন বেশ কয়েকটি চিত্রনাট্য। ১৯৫৫-তে তাঁর ‘পথের পাঁচালী’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘পথের পাঁচালী’ পায় শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। ‘অ্যাবস্ট্রাকশান’ নামে একটি ইংরেজি গল্প দিয়ে লেখার জগতে সত্যজিতের আত্মপ্রকাশ (১৯৪১)। ‘সন্দেশ’ পত্রিকার পুনঃপ্রকাশ (১৯৬১) উপলক্ষে বাংলা সাহিত্য রচনা শুরু। প্রোফেসর শঙ্কুকে নিয়ে প্রথম গল্প ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়েরি’। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘প্রোফেসর শঙ্কু’ (১৯৬৫)। বইটি ১৯৬৭-তে শ্রেষ্ঠ শিশুসাহিত্য গ্রন্থরূপে অকাদেমি পুরস্কার লাভ করে। ‘ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি’ (১৯৬৫) ফেলুদা সিরিজের সূচনা-গল্প। তাঁর অবিস্মরণীয় সৃজনশীলতার স্বীকৃতি স্বরূপ সত্যজিৎ বহু সম্মান ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভারতরত্ন ও লিজিয়ন অফ অনার (ফ্রান্স) সম্মান। পুরস্কারের মধ্যে আনন্দ, বিদ্যাসাগর, গোল্ডেন লায়ন (ভেনিস) এবং ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’-এর জন্য বিশেষ অস্কার। কল্পবিজ্ঞান কাহিনি, গোয়েন্দাকাহিনি, উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা, চিত্রনাট্য, সম্পাদিত, সংকলিত ও অনূদিত গ্রন্থ মিলিয়ে সত্যজিতের বইয়ের সংখ্যা ষাটের অধিক। মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২।
Satyajit Ray
Binding |
Hard Cover with Jacket |
---|---|
ISBN |
9788183746960 |
No. of pages |
144 |
বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্রস্রষ্টা সত্যজিৎ রায়-এর জন্ম উত্তর কলকাতার গড়পার রোডে ২ মে ১৯২১ সালে। সুকুমার রায় ও সুপ্রভা রায়ের একমাত্র সন্তান। স্কুলের শিক্ষা বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে সাম্মানিক স্নাতক (১৯৪০)। ওই বছরই শান্তিনিকেতন কলাভবনে ভর্তি হন। কিন্তু ’৪২-এ শিক্ষা অসমাপ্ত রেখে ফিরে আসেন। চাকুরিজীবনের শুরু (১৯৪৩) বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমার-এ। বিবাহ ১৯৪৯-এ। এই সময়ের মধ্যেই বিভিন্ন বইয়ের প্রচ্ছদ ও চিত্রাঙ্কনের জন্য পুরস্কার লাভ করেছেন। রচনা করেছেন বেশ কয়েকটি চিত্রনাট্য। ১৯৫৫-তে তাঁর ‘পথের পাঁচালী’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘পথের পাঁচালী’ পায় শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। ‘অ্যাবস্ট্রাকশান’ নামে একটি ইংরেজি গল্প দিয়ে লেখার জগতে সত্যজিতের আত্মপ্রকাশ (১৯৪১)। ‘সন্দেশ’ পত্রিকার পুনঃপ্রকাশ (১৯৬১) উপলক্ষে বাংলা সাহিত্য রচনা শুরু। প্রোফেসর শঙ্কুকে নিয়ে প্রথম গল্প ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়েরি’। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘প্রোফেসর শঙ্কু’ (১৯৬৫)। বইটি ১৯৬৭-তে শ্রেষ্ঠ শিশুসাহিত্য গ্রন্থরূপে অকাদেমি পুরস্কার লাভ করে। ‘ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি’ (১৯৬৫) ফেলুদা সিরিজের সূচনা-গল্প। তাঁর অবিস্মরণীয় সৃজনশীলতার স্বীকৃতি স্বরূপ সত্যজিৎ বহু সম্মান ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভারতরত্ন ও লিজিয়ন অফ অনার (ফ্রান্স) সম্মান। পুরস্কারের মধ্যে আনন্দ, বিদ্যাসাগর, গোল্ডেন লায়ন (ভেনিস) এবং ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’-এর জন্য বিশেষ অস্কার। কল্পবিজ্ঞান কাহিনি, গোয়েন্দাকাহিনি, উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা, চিত্রনাট্য, সম্পাদিত, সংকলিত ও অনূদিত গ্রন্থ মিলিয়ে সত্যজিতের বইয়ের সংখ্যা ষাটের অধিক। মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২।