Hardcover, Satyajit Ray, Bibhutibhushan Bandyopadhyay, Theater & Cinema
On Satyajit Ray’s 101st birth anniversary, we bring to you another of his marvelous cinematic creations- Asani Sanket (Sampurna), penned by the legendary Bibhutibhushan Bandyopadhyay. Edited by Sandip Ray, this is a one-of-a-kind experience replete with the screenplay, posters, rare sketches and scribbles by Ray in art paper, booklets, behind-the-scene production stories and anecdotes along with the original novel. A work of premium archival value, this book celebrates and honors the genius of Satyajit Ray and penmanship of Bibhutibhushan Bandyopadhyay.
সত্যজিতের চিত্রনাট্য | অদেখা বহুবর্ণ স্ক্রিবল, পোস্টার, বিজ্ঞাপন, খেরোর খাতা, স্থির চিত্র |
অজানা কথালাপে ~ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, সন্ধ্যা রায়, ববিতা, সর্বানী ভট্টাচার্য । মূল কাহিনী- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
Bibhutibhusan Bandyopadhyay
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - ১লা নভেম্বর, ১৯৫০) ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়,আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। ১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।
Bibhutibhusan-Bandyopadhyay
Satyajit Ray
বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্রস্রষ্টা সত্যজিৎ রায়-এর জন্ম উত্তর কলকাতার গড়পার রোডে ২ মে ১৯২১ সালে। সুকুমার রায় ও সুপ্রভা রায়ের একমাত্র সন্তান। স্কুলের শিক্ষা বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে সাম্মানিক স্নাতক (১৯৪০)। ওই বছরই শান্তিনিকেতন কলাভবনে ভর্তি হন। কিন্তু ’৪২-এ শিক্ষা অসমাপ্ত রেখে ফিরে আসেন। চাকুরিজীবনের শুরু (১৯৪৩) বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমার-এ। বিবাহ ১৯৪৯-এ। এই সময়ের মধ্যেই বিভিন্ন বইয়ের প্রচ্ছদ ও চিত্রাঙ্কনের জন্য পুরস্কার লাভ করেছেন। রচনা করেছেন বেশ কয়েকটি চিত্রনাট্য। ১৯৫৫-তে তাঁর ‘পথের পাঁচালী’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘পথের পাঁচালী’ পায় শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। ‘অ্যাবস্ট্রাকশান’ নামে একটি ইংরেজি গল্প দিয়ে লেখার জগতে সত্যজিতের আত্মপ্রকাশ (১৯৪১)। ‘সন্দেশ’ পত্রিকার পুনঃপ্রকাশ (১৯৬১) উপলক্ষে বাংলা সাহিত্য রচনা শুরু। প্রোফেসর শঙ্কুকে নিয়ে প্রথম গল্প ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়েরি’। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘প্রোফেসর শঙ্কু’ (১৯৬৫)। বইটি ১৯৬৭-তে শ্রেষ্ঠ শিশুসাহিত্য গ্রন্থরূপে অকাদেমি পুরস্কার লাভ করে। ‘ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি’ (১৯৬৫) ফেলুদা সিরিজের সূচনা-গল্প। তাঁর অবিস্মরণীয় সৃজনশীলতার স্বীকৃতি স্বরূপ সত্যজিৎ বহু সম্মান ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভারতরত্ন ও লিজিয়ন অফ অনার (ফ্রান্স) সম্মান। পুরস্কারের মধ্যে আনন্দ, বিদ্যাসাগর, গোল্ডেন লায়ন (ভেনিস) এবং ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’-এর জন্য বিশেষ অস্কার। কল্পবিজ্ঞান কাহিনি, গোয়েন্দাকাহিনি, উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা, চিত্রনাট্য, সম্পাদিত, সংকলিত ও অনূদিত গ্রন্থ মিলিয়ে সত্যজিতের বইয়ের সংখ্যা ষাটের অধিক। মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২।
Satyajit Ray
Publisher : Patra Bharati
Languages : Bengali
Binding : Hardcover with Jacket
ISBN : 9788183746984
Pages : 236
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - ১লা নভেম্বর, ১৯৫০) ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়,আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি এবং দিনলিপিও রচনা করেন। বিভূতিভূষণের পথের পাঁচালী উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন। ১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।
বিশ্ববরেণ্য চলচ্চিত্রস্রষ্টা সত্যজিৎ রায়-এর জন্ম উত্তর কলকাতার গড়পার রোডে ২ মে ১৯২১ সালে। সুকুমার রায় ও সুপ্রভা রায়ের একমাত্র সন্তান। স্কুলের শিক্ষা বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে সাম্মানিক স্নাতক (১৯৪০)। ওই বছরই শান্তিনিকেতন কলাভবনে ভর্তি হন। কিন্তু ’৪২-এ শিক্ষা অসমাপ্ত রেখে ফিরে আসেন। চাকুরিজীবনের শুরু (১৯৪৩) বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমার-এ। বিবাহ ১৯৪৯-এ। এই সময়ের মধ্যেই বিভিন্ন বইয়ের প্রচ্ছদ ও চিত্রাঙ্কনের জন্য পুরস্কার লাভ করেছেন। রচনা করেছেন বেশ কয়েকটি চিত্রনাট্য। ১৯৫৫-তে তাঁর ‘পথের পাঁচালী’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘পথের পাঁচালী’ পায় শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। ‘অ্যাবস্ট্রাকশান’ নামে একটি ইংরেজি গল্প দিয়ে লেখার জগতে সত্যজিতের আত্মপ্রকাশ (১৯৪১)। ‘সন্দেশ’ পত্রিকার পুনঃপ্রকাশ (১৯৬১) উপলক্ষে বাংলা সাহিত্য রচনা শুরু। প্রোফেসর শঙ্কুকে নিয়ে প্রথম গল্প ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়েরি’। প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘প্রোফেসর শঙ্কু’ (১৯৬৫)। বইটি ১৯৬৭-তে শ্রেষ্ঠ শিশুসাহিত্য গ্রন্থরূপে অকাদেমি পুরস্কার লাভ করে। ‘ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি’ (১৯৬৫) ফেলুদা সিরিজের সূচনা-গল্প। তাঁর অবিস্মরণীয় সৃজনশীলতার স্বীকৃতি স্বরূপ সত্যজিৎ বহু সম্মান ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ভারতরত্ন ও লিজিয়ন অফ অনার (ফ্রান্স) সম্মান। পুরস্কারের মধ্যে আনন্দ, বিদ্যাসাগর, গোল্ডেন লায়ন (ভেনিস) এবং ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’-এর জন্য বিশেষ অস্কার। কল্পবিজ্ঞান কাহিনি, গোয়েন্দাকাহিনি, উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, স্মৃতিকথা, চিত্রনাট্য, সম্পাদিত, সংকলিত ও অনূদিত গ্রন্থ মিলিয়ে সত্যজিতের বইয়ের সংখ্যা ষাটের অধিক। মৃত্যু ২৩ এপ্রিল ১৯৯২।