Paperback, Charles Dickens, Lutful Kaiser, Avik Podder, Translated Classic Horror Stories & Novel
প্রথম খণ্ডটিতে ধরা রইল ডিকেন্সের লেখা হরর ধারার ন-টি গল্প ও একটি উপন্যাসিকার বাংলা অনুবাদ।
Lutful Kaiser
Avik Podder
avik-podder
Charles Dickens
চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স (ইংরেজি: Charles John Huffam Dickens; জন্ম: ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮১২ – মৃত্যু: ৯ জুন, ১৮৭০) ছিলেন ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাঁকে ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক হিসেবে মনে করা হয়। ডিকেন্স জীবদ্দশাতেই তাঁর পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মৃত্যুর পরও তাঁর জনপ্রিয়তা অক্ষুণ্ণ থাকে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে, ডিকেন্স ইংরেজি সাহিত্যে প্রবাদপ্রতিম বেশ কয়েকটি উপন্যাস ও চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন।
তাঁর অধিকাংশ রচনাই পত্র-পত্রিকায় মাসিক কিস্তিতে প্রকাশিত হত। এই পদ্ধতিতে রচনা প্রকাশকে জনপ্রিয় করে তোলার পিছনেও ডিকেন্সের কিছু অবদান আছে। অন্যান্য লেখকগণ ধারাবাহিক কিস্তি প্রকাশের আগেই উপন্যাস শেষ করতেন, কিন্তু ডিকেন্স কিস্তি প্রকাশের সঙ্গে-সঙ্গে পরবর্তী অধ্যায়গুলি রচনা করে যেতেন। এই পদ্ধতিতে উপন্যাস রচনার ফলে তাঁর উপন্যাসগুলির গল্পে একটি বিশেষ ছন্দ দেখা যেত। অধ্যায়গুলির শেষটুকু হত রহস্যময়, যার জন্য পাঠকেরা পরবর্তী কিস্তিটি পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকত। তার গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাসগুলি এতই জনপ্রিয় যে, এগুলি কখনোই আউট-অফ-প্রিন্ট হয়ে যায়নি।
লিও টলস্টয়, জর্জ অরওয়েল, জি. কে. চেস্টারটন প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বাস্তবতাবোধ, রসবোধ, গদ্যসৌকর্য, চরিত্রচিত্রণের দক্ষতা ও সমাজ-সংস্কার চেতনার উচ্চ প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে হেনরি জেমস, ভার্জিনিয়া উল্ফ প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বিরুদ্ধে ভাবপ্রবণতা ও অবাস্তব কল্পনার অভিযোগ এনেছেন। সাহিত্যিক জীবনে তিনি অনেকগুলো বিখ্যাত উপন্যাস রচনা করে গিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডেভিড কপারফিল্ড, আ টেল অব টু সিটিজ, অলিভার টুইস্ট, দি ওল্ড কিউরিয়াসিটি শপ ইত্যাদি।
Language: Bengali
Trnslated by: Lutful Kaiser, Avik Podder
Binding: Paperback
ISBN: 9789390890958
Pages: 192
Genre: Horror & Occult, Novella, Classics, Story, Translated Fiction
Publishers: Biva Publication
চার্লস জন হাফ্যাম ডিকেন্স (ইংরেজি: Charles John Huffam Dickens; জন্ম: ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮১২ – মৃত্যু: ৯ জুন, ১৮৭০) ছিলেন ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তাঁকে ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক হিসেবে মনে করা হয়। ডিকেন্স জীবদ্দশাতেই তাঁর পূর্বসূরি লেখকদের তুলনায় অনেক বেশি জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। মৃত্যুর পরও তাঁর জনপ্রিয়তা অক্ষুণ্ণ থাকে। তার প্রধান কারণ হচ্ছে, ডিকেন্স ইংরেজি সাহিত্যে প্রবাদপ্রতিম বেশ কয়েকটি উপন্যাস ও চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন।
তাঁর অধিকাংশ রচনাই পত্র-পত্রিকায় মাসিক কিস্তিতে প্রকাশিত হত। এই পদ্ধতিতে রচনা প্রকাশকে জনপ্রিয় করে তোলার পিছনেও ডিকেন্সের কিছু অবদান আছে। অন্যান্য লেখকগণ ধারাবাহিক কিস্তি প্রকাশের আগেই উপন্যাস শেষ করতেন, কিন্তু ডিকেন্স কিস্তি প্রকাশের সঙ্গে-সঙ্গে পরবর্তী অধ্যায়গুলি রচনা করে যেতেন। এই পদ্ধতিতে উপন্যাস রচনার ফলে তাঁর উপন্যাসগুলির গল্পে একটি বিশেষ ছন্দ দেখা যেত। অধ্যায়গুলির শেষটুকু হত রহস্যময়, যার জন্য পাঠকেরা পরবর্তী কিস্তিটি পড়ার জন্য মুখিয়ে থাকত। তার গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাসগুলি এতই জনপ্রিয় যে, এগুলি কখনোই আউট-অফ-প্রিন্ট হয়ে যায়নি।
লিও টলস্টয়, জর্জ অরওয়েল, জি. কে. চেস্টারটন প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বাস্তবতাবোধ, রসবোধ, গদ্যসৌকর্য, চরিত্রচিত্রণের দক্ষতা ও সমাজ-সংস্কার চেতনার উচ্চ প্রশংসা করেছেন। অন্যদিকে হেনরি জেমস, ভার্জিনিয়া উল্ফ প্রমুখ লেখকবৃন্দ ডিকেন্সের রচনার বিরুদ্ধে ভাবপ্রবণতা ও অবাস্তব কল্পনার অভিযোগ এনেছেন। সাহিত্যিক জীবনে তিনি অনেকগুলো বিখ্যাত উপন্যাস রচনা করে গিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডেভিড কপারফিল্ড, আ টেল অব টু সিটিজ, অলিভার টুইস্ট, দি ওল্ড কিউরিয়াসিটি শপ ইত্যাদি।